ট্রেডিশনাল বোটে টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ
ভ্রমণের সময় – ০১ রাত ০২ দিন
আনুমানিক ভ্রমণ পরিকল্পনা
ভ্রমণের ১ম দিন
সকালেই পৌঁছে যাব সুনামগঞ্জ শহরে। সেখান থেকে লেগুনা দিয়ে চলে তাহিরপুর। তাহিরপুর বাজারেই সকালের নাস্তা সেরে নিব। তারপর আমরা বোটে উঠে রওনা দিব হাওরে। প্রথমেই চলে যাব ওয়াচ টাওয়ার, যেখান থেকে আপনি হাওরকে পাখির চোখে দেখতে পারবেন। এইখানে গোসল সেরে দুপুরের খাবার সেরে নিব। তারপর আমাদের পরবর্তী গন্তব্য টেকের ঘাট। সেখানে পৌঁছে প্রথমে ইজি বাইক নিয়ে চলে যাব লাকমাছড়া। সেখান থেকে চলে আসবো শহীদ সিরাজি লেক (নীলাদ্রি লেক)। পড়ন্ত বিকেলে লেকের পাশে ছোট টিলায় বসে সবাই মিলে আড্ডা দিব। সন্ধ্যার পর টেকের ঘাট বাজার ঘুরে আমাদের নৌকায় চলে যাব। রাতের খাবারের পর নৌকায় রাত্রী যাপন।
ভ্রমণের ২য় দিন
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিব, কেউ চাইলে স্বচ্ছ লেকের জলে গোসল করেও নিতে পারেন। তারপর যাদুকাটা নদী দিয়ে শিমুল বাগানের উদ্দ্যশ্যে যাত্রা শুরু করবো। যেতে যেতেই সেরে নিব সকালের নাস্তা আর উপভোগ করবো যাদুকাটা নদী এবং মেঘালয়ের পাহাড়ের অপরূপ মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য্য। শিমুল বাগান পৌঁছে ঘুরা শেষে রওনা দিব বারিক্কা টিলার দিকে। বারিক্কা টিলা থেকে মেঘালয়ের অপরূপ সোন্দর্য্য উপভোগ করবো। এরপর যাদুকাটা নদিতে গোসল সেরে নিব। নৌকা চলতে চলতে সেরে নিব দুপুরের খাবার। সন্ধ্যা নামার আগেই পৌঁছে যাব তাহিরপুরে। নৌকা থেকে নেমে লেগুনা করে আবার চলে আসবো সুনামগঞ্জ শহরে। হাসন রাজার জাদুঘর ঘুরে চলে যাব রাতের আহারের জন্য। রাতের খাবার শেষে ঢাকার উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করব।